A Sleep at Adyapeetha



Kolkata; a city of joy, music and much more. But for me always it has been a city of crowds of confused people. As I am not a Kolkatian, I never think about it but nature always makes me visit that city. Unavoidable situations often arise, and all I need to do is to visit that city. Whenever I get to visit Kolkata, I always try to do something apart from my work, that really worthy of facing Kolkata, specifically its crowd. Such thing I had to do yesterday. I decided to visit Adyapeetha Devi Temple. And there I felt something so un-Kolkatic in the middle of Kolkata.
From my very childhood I have seen Her portrait almost daily at home. Her “AdyaStotram” is very famous to us all. So when I finally decided to visit the temple, I was obviously excited. But all of my excitement was doomed by a terrible headache. A long night-bus journey from Purulia to Kolkata and some rushes of the work, I had there gave me a tremendous headache. I was feeling so unwell that sometimes I decided to drop my plan of visiting the temple and leave for home ASAP. After swimming much in that famous crowd of Kolkata when I finally reached the temple, it was 12:15. I reached for Her, when it was Her time to rest. Why does She need rest? I mean, She is the Adya to cry out loud. Which kind of bhakti is this of Her devotees, that keeps Her seeker away from Her? Why does SHE need rest at all? If I waited for Her till 3 ‘o clock, I would miss my train back to Purulia. With a very unpleasant mind I decided to rest a bit at the NaaTMandir and then to leave for Howrah. I was unaware that She had planned something more for me there.

It was obvious to face another crowd there in the temple complex. Hundreds of people were enjoying the winter sun, some were busy in gossiping at the NaaTMandir, children were playing around as if it was their playground, and some oldies were crying out “MAA-MAA” and were trying their best to cry but couldn’t get a single drop of water from their eyes. I was already tired and this crowd just increased my headache a bit. Still I needed to rest so badly I sat there and without my concern, my body made my backpack a pillow and fell asleep.
My master told me once, “if you get a chance to sleep at a divine place, don’t miss it”. I was so impressed with my sub-conscious. It just followed one of His teachings. And then another journey to Adyapeeth began.
তখন সহসা হেরি মুদিয়া নয়ন 
মহাজন অরন্য মাঝে অনন্ত নির্জন 
তোমার আসনখানি। কোলাহল মাঝে 
তোমার নিস্তব্ধ সভা নিঃশব্দে বিরাজে।
I was living this poem. All of a sudden the sounds muted, the visuals blurred, the sun darkened. Whole of the complex was sinking into an ocean of darkness and silence. An ocean; which was made of Her and its waves and ripples were my known world. Some of them were my pieces of Purulia, some were my college fellows. Some of the waves were made of my friends and teachers and some of the ripples were made of my achievements and failures. And then it was a great wave, the temple itself. Thousands of ripples, under that giant wave formed and splashed with choirs of a chaotic world. Thousands of other waves were forming and splashing themselves against the ocean. Two waves with the Radha-Krishna vigraha and the vigraha of Lord formed and splashed with great roars. I don’t remember whether the roar was of sea or of stormy clouds. Finally the giant wave of the temple splashed and I was drowned inside the ocean. Down there it was silence. No rays of light were glittering from the waves, no seashores were forming symphony. Only a darkened depth, with an audible silence. I don’t know how long I was in that silence but slowly I started to hear the ripples again. The seashores were being louder. Am I going to float again or going to wake up? Am I really asleep, or I actually drowned in some psychedelia?
My headache was gone. The NaaTMandir became little more crowded, a new oldie was lecturing a youngster about morals of life and so on. I got up and sat. I was floating now. It was 2 o clock already. I got up to leave. I was moving out of the psychedelia and all of a sudden something stopped me. It was the seashores, and they were made of the chaos of the Temple complex. I clearly heard the seashore as
क्षुधा त्वं सर्वभूतानां वेला त्वं सागरस्य च

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শ্রী শ্রী মনসা

ছবি
দুপুর পর্যন্ত অজস্র কোলাহলমুখর, শশব্যস্ত পুরুলিয়া শহর বিকেল পড়তেই ক্রমে ক্রমে নিঃশব্দ হয়ে আসে। রাত্রি দশটা এগারোটা পর্যন্ত যেসব দোকানে ভিড় জমা থাকত, বিকেল চারটে বাজতেই তাদের ঝাঁপ এক এক করে বন্ধ হতে থাকে। চূড়ান্ত যানজটে যেসব রাস্তাঘাটে দু পা চলা দায়, সন্ধ্যা নামতে সেইসব রাস্তা শুনশান। রাস্তায় কেবল নিজের গ্রামে ফিরে যাওয়ার উদগ্র ব্যাকুলতায় কিছু বাইক আরোহী। তাদের জীর্ণ backpack, মুখে সারাদিনের ক্লান্তি, কিন্তু চোখে আশা ঠিক সময়ে বাড়ি পৌঁছানোর। কারণ ফিরে গিয়েই বিধিবৎ স্নানাদি করে, নতুন ধুতি পরে প্রস্তুত হতে হবে। প্রায় নির্জন, অন্ধকার, নিস্তব্ধ পুরুলিয়া শহরের রাস্তায় রাস্তায় কিছুক্ষণ পরে পরেই কেবল একদল মানুষ সিক্ত বসনে নিজের মাথায় একটি ফণীমনসার ডাল ধরে, তার নিজের সামর্থ্যমত বাদ্যাদির সাথে কাছের কোন জলাশয়ের দিকে চলেছে শোভাযাত্রা করে। রাস্তায় আর কিচ্ছু নেই। সারা শহর জুড়ে একটাই উদ্যোগ, শ্রী শ্রী ভগবতী সর্পরাজ্ঞী মনসার পূজা। পুরুলিয়া শহরের বৃহত্তম আনন্দ উৎসব।  সন্ধ্যা নামে। রাস্তাঘাট আরও ফাঁকা হয়ে আসে। শোভাযাত্রার দল বাড়তে থাকে। কিছু শোভাযাত্রায় দেবীর মূল ঘট আর ফণীপত্রিকা
আরও পড়ুন

কুরুক্ষেত্র গল্প না ইতিহাস?

ছবি
अर्णांसि चित्पप्रथाना सुदास इन्द्रो गाधान्यकृणोत्सुपारा । শাস্ত্রবাক্যে সংশয় করা আমাদের ছোটবেলা থেকে মজ্জায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেখানে শাস্ত্র বাক্যে অচল বিশ্বাস পরমার্থ সাধনের একমাত্র পন্থা, সেখানে আমাদের চিরাচরিত ব্রিটিশ ঘেঁষা শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সেই শাস্ত্রবাক্যেই চূড়ান্ত অবিশ্বাসের বীজ বপন করে দিয়েছে। এর ফলশ্রুতি স্বরূপ আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। কিন্তু এই ধরণের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আমাদের একটি উপকার হয়েছে। উপকারটি হল, যে আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। প্রশ্ন করি। উত্তর খোঁজার জন্যেই প্রশ্ন করি। তাই নিতান্ত অভদ্র না হলে, আমাদের প্রশ্নগুলো "পরিপ্রশ্নেন সেবয়া" ই হয়ে থাকে। সেই উত্তর পাওয়ার পরে আমাদের যে বিশ্বাসটি জন্মায় সেটি হয় একেবারে মৈনাক পর্বতের মত; নিরন্তর অজস্র গগনচুম্বী তরঙ্গের মাঝেও নিশ্চল। শাস্ত্র অধ্যয়নের জন্য আমাদের এই মনোবৃত্তি আদর্শ নয়। কিন্তু তাই বলে শাস্ত্র অধ্যয়ন থেকে আমরা বিরত থাকিনি। "ব্রাহ্মণঃ নিঃশ্রেয়সঃ স্বাধ্যায়ঃ অধ্যেতব্যঃ" এই শ্রুতিবাক্যের অ
আরও পড়ুন

শ্রী শ্রী মৎস্য বারাহী (পর্ব ১)

ছবি
 ২০১৭ সালের ঘটনা। ফেসবুকের ফিডে একটি পোস্ট আসে। গুণলয়ানন্দ স্বামীর লেখা একটি যাত্রা বিবরণী। শ্রী রামকৃষ্ণ মিশনের এই সন্ন্যাসীর লেখনীতে উড়িষ্যার এক শক্তি পীঠের বর্ণনা ছিল। লেখাটি দেখে মনে করে রেখেছিলাম, একবার যেতে হবে। মনে ছিল দুটি মূল শব্দ, শ্রী শ্রী বারাহী আর সহস্রলিঙ্গ। তারপর সময় বছর দুই তিন পেরোতেই জীবনের মোটামুটি একটু শান্ত সময় খণ্ডে মনে হল, এই সময় দর্শন করে আসি। উড়িষ্যার শ্রী শ্রী বারাহী শক্তিপীঠ। সাধারণত উড়িষ্যা রাজ্যে এই ধরনের কোন দেবস্থান দর্শনে বা সন্ধানে বেরোলে, বিশেষত যার সবিশেষ উল্লেখ ইন্টারনেটে পাওয়া দুষ্কর,  প্রথম বেস ক্যাম্প হয় শ্রীক্ষেত্র। সেইখান থেকেই এবার স্থানীয় দের সাথে কথা বলে বলে খুঁজে বের করা।  এবারেও তাই করা হল। কিন্তু শ্রীক্ষেত্রে গিয়ে হাজার সন্ধান করেও কোন বারাহী শক্তিপীঠের সন্ধান পেলুম না। শেষে সমুদ্রের তীরে চায়ের দোকানে একজন ট্রাভেল এজেন্টের সাথে আলাপ হতে, তিনি তাঁর ভাঙা বাংলায় বললেন, "শক্তিপীঠ কিনা জানি না, দাদা। তবে এখান থেকে মোটামুটি ৫০ কিলোমিটার দূরে এক প্রাচীন মন্দির আছে। সেই মন্দিরে দেবী বারাহীর পূজা হয়।"  পরদিন সকালে হোটেলের কাছ থেকে একটি বা
আরও পড়ুন