The Kalyaneswari Temple, Lepodi



Most of the time when I visit ancient temples, I explore darkness. Rarely, I found radiant glow or heavenly light, like at Khero Pahar. Except that one I always entered into a domain of darkness, whenever I visited old temples and found myself dissolved in those black-holes. The Kalyaneswari Temple of Lepodi is no exception. We decided to visit the temple, as soon as we heard about it. We knew about the Kalyaneswari temple of Mython. We visited the place, searched its history and concluded for the time. But we didn’t know that there are more in the chain. So we set our path towards Lepodi village. It was not too far from my hometown Purulia. We had to move towards the road to Maanbazar. As we had been to the Mython Kalyaneswari Temple, in sub-conscious we expected some resemblance. But when we finally visited, we were like, ‘huh ? ! ! !’.

the Shadowy Temple


It was really a typical Purulia day for all of us. The Sun was showing no mercy on us and in that mid-monsoon day, not a slight sight of clouds was there in the sky. Finally we stopped in the middle of a field, where a little house like temple stood surrounded by big old trees. Even in that sunny day, the Vanaspatis provided a shadowy shelter for the devotees. It was almost 11am and the temple premise was almost vacant. An old man smiled at us and said, see what you need to, because after some moments it’ll become a festive ground. Right he was. Within fifteen minutes or so people from nearby villages gathered in a large mass and the place became too much crowded. Some of them were carrying a goat for the ‘Validaan’ purpose. They all carried various fruits, sweets, ghee, pradeepam etc. but none of them was arranged. But what they did next was amazing. People started plucking banyan leaves to make small bowls and placed the fruits and sweets they brought in it. In no time the vacant temple ‘Garbhagriha’ was flooding with Bhog-thalis. The temple, which was smelling musty and dirty, was covered with heavenly fragrance of the essence sticks. We saw before our eyes an abandoned temple to transform into a festive spot. 

yea! thats it


It is always something more than we see. Even more than we get. We realized some vibration, which drove those people there. That energy secretly hidden in those shadowy trees made those people prepare the place for Her daily Puja. The local people told us, it happens here daily. Daily such number of people gather, perform the puja, offer the Validaan and leave. After they leave the place again becomes the same. We knew that the Puja of Maa Kalyaneswari starts after 12 o’clock. When the puja ground was completely prepared it was 12:15. The preparation was not at all intentional. People came there on their own, according to their convenient time, but the timing was just perfect.
Everyday hundreds of people gather in that place. A temple that rests in the shadows; a temple where the Goddess doesn’t face Her devotees. We never knew how and when this temple was built. But what we felt there was unusual. Something, out of the world. Something, so Kalyaneswari . . . .



মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শ্রী শ্রী মনসা

ছবি
দুপুর পর্যন্ত অজস্র কোলাহলমুখর, শশব্যস্ত পুরুলিয়া শহর বিকেল পড়তেই ক্রমে ক্রমে নিঃশব্দ হয়ে আসে। রাত্রি দশটা এগারোটা পর্যন্ত যেসব দোকানে ভিড় জমা থাকত, বিকেল চারটে বাজতেই তাদের ঝাঁপ এক এক করে বন্ধ হতে থাকে। চূড়ান্ত যানজটে যেসব রাস্তাঘাটে দু পা চলা দায়, সন্ধ্যা নামতে সেইসব রাস্তা শুনশান। রাস্তায় কেবল নিজের গ্রামে ফিরে যাওয়ার উদগ্র ব্যাকুলতায় কিছু বাইক আরোহী। তাদের জীর্ণ backpack, মুখে সারাদিনের ক্লান্তি, কিন্তু চোখে আশা ঠিক সময়ে বাড়ি পৌঁছানোর। কারণ ফিরে গিয়েই বিধিবৎ স্নানাদি করে, নতুন ধুতি পরে প্রস্তুত হতে হবে। প্রায় নির্জন, অন্ধকার, নিস্তব্ধ পুরুলিয়া শহরের রাস্তায় রাস্তায় কিছুক্ষণ পরে পরেই কেবল একদল মানুষ সিক্ত বসনে নিজের মাথায় একটি ফণীমনসার ডাল ধরে, তার নিজের সামর্থ্যমত বাদ্যাদির সাথে কাছের কোন জলাশয়ের দিকে চলেছে শোভাযাত্রা করে। রাস্তায় আর কিচ্ছু নেই। সারা শহর জুড়ে একটাই উদ্যোগ, শ্রী শ্রী ভগবতী সর্পরাজ্ঞী মনসার পূজা। পুরুলিয়া শহরের বৃহত্তম আনন্দ উৎসব।  সন্ধ্যা নামে। রাস্তাঘাট আরও ফাঁকা হয়ে আসে। শোভাযাত্রার দল বাড়তে থাকে। কিছু শোভাযাত্রায় দেবীর মূল ঘট আর ফণীপত্রিকা
আরও পড়ুন

কুরুক্ষেত্র গল্প না ইতিহাস?

ছবি
अर्णांसि चित्पप्रथाना सुदास इन्द्रो गाधान्यकृणोत्सुपारा । শাস্ত্রবাক্যে সংশয় করা আমাদের ছোটবেলা থেকে মজ্জায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেখানে শাস্ত্র বাক্যে অচল বিশ্বাস পরমার্থ সাধনের একমাত্র পন্থা, সেখানে আমাদের চিরাচরিত ব্রিটিশ ঘেঁষা শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সেই শাস্ত্রবাক্যেই চূড়ান্ত অবিশ্বাসের বীজ বপন করে দিয়েছে। এর ফলশ্রুতি স্বরূপ আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। কিন্তু এই ধরণের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আমাদের একটি উপকার হয়েছে। উপকারটি হল, যে আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। প্রশ্ন করি। উত্তর খোঁজার জন্যেই প্রশ্ন করি। তাই নিতান্ত অভদ্র না হলে, আমাদের প্রশ্নগুলো "পরিপ্রশ্নেন সেবয়া" ই হয়ে থাকে। সেই উত্তর পাওয়ার পরে আমাদের যে বিশ্বাসটি জন্মায় সেটি হয় একেবারে মৈনাক পর্বতের মত; নিরন্তর অজস্র গগনচুম্বী তরঙ্গের মাঝেও নিশ্চল। শাস্ত্র অধ্যয়নের জন্য আমাদের এই মনোবৃত্তি আদর্শ নয়। কিন্তু তাই বলে শাস্ত্র অধ্যয়ন থেকে আমরা বিরত থাকিনি। "ব্রাহ্মণঃ নিঃশ্রেয়সঃ স্বাধ্যায়ঃ অধ্যেতব্যঃ" এই শ্রুতিবাক্যের অ
আরও পড়ুন

শ্রী শ্রী মৎস্য বারাহী (পর্ব ১)

ছবি
 ২০১৭ সালের ঘটনা। ফেসবুকের ফিডে একটি পোস্ট আসে। গুণলয়ানন্দ স্বামীর লেখা একটি যাত্রা বিবরণী। শ্রী রামকৃষ্ণ মিশনের এই সন্ন্যাসীর লেখনীতে উড়িষ্যার এক শক্তি পীঠের বর্ণনা ছিল। লেখাটি দেখে মনে করে রেখেছিলাম, একবার যেতে হবে। মনে ছিল দুটি মূল শব্দ, শ্রী শ্রী বারাহী আর সহস্রলিঙ্গ। তারপর সময় বছর দুই তিন পেরোতেই জীবনের মোটামুটি একটু শান্ত সময় খণ্ডে মনে হল, এই সময় দর্শন করে আসি। উড়িষ্যার শ্রী শ্রী বারাহী শক্তিপীঠ। সাধারণত উড়িষ্যা রাজ্যে এই ধরনের কোন দেবস্থান দর্শনে বা সন্ধানে বেরোলে, বিশেষত যার সবিশেষ উল্লেখ ইন্টারনেটে পাওয়া দুষ্কর,  প্রথম বেস ক্যাম্প হয় শ্রীক্ষেত্র। সেইখান থেকেই এবার স্থানীয় দের সাথে কথা বলে বলে খুঁজে বের করা।  এবারেও তাই করা হল। কিন্তু শ্রীক্ষেত্রে গিয়ে হাজার সন্ধান করেও কোন বারাহী শক্তিপীঠের সন্ধান পেলুম না। শেষে সমুদ্রের তীরে চায়ের দোকানে একজন ট্রাভেল এজেন্টের সাথে আলাপ হতে, তিনি তাঁর ভাঙা বাংলায় বললেন, "শক্তিপীঠ কিনা জানি না, দাদা। তবে এখান থেকে মোটামুটি ৫০ কিলোমিটার দূরে এক প্রাচীন মন্দির আছে। সেই মন্দিরে দেবী বারাহীর পূজা হয়।"  পরদিন সকালে হোটেলের কাছ থেকে একটি বা
আরও পড়ুন